লোকসভা ,ভোটের আগে সব থেকে বড় ঘোষণা করেছে বিজেপি সরকার। যে CAA নিয়ে এতদিন এত চর্চা ছিল সেই সিএএ (Citizenship Amendment Act) এখন বাস্তবে পরিণত করতে চলেছে বিজেপি সরকার। বিরোধীদের অনেক বিরোধ করেও আটকাতে পারেনি নাগরিকত্ব (সংশোধনী) আইন। পাকিস্তান, আফগানিস্তান এবং বাংলাদেশের অমুসলিম উদ্বাস্তুরা (হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ, জৈন, পারসি, খ্রিস্টান) এই আইনের আওতায় ভারতীয় নাগরিকত্ব পেতে পারবেন। তবে এতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ নিয়মও থাকবে। CAA নিয়ে ক্রমবর্ধমান প্রশ্ন এবং বিভ্রান্তি ছড়ানোর আগে দেখে নিন কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
কিভাবে CAA সিস্টেম কাজ করবে?
এই গোটা প্রক্রিয়াটি হবে অনলাইনে। আপনাকে নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট এ গিয়ে অনলাইনেই আবেদন করতে হবে। সর্ব প্রথম আবেদনটি যাবে জেলা কমিটির কাছে। তাদের খতিয়ে দেখার তারপর তারা এটি ক্ষমতাপ্রাপ্ত কমিটির কাছে পাঠাবে।
আগে থেকে জানিয়ে রাখা ভালো, যারা ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের আগে ভারতে এসেছে তারা এই নাগরিকত্ব পাবে। তবে তার জন্য তাদের ভারতে প্রবেশ করার তারিখ, ভারতে প্রবেশ করার জন্য ভিসা বা ইমিগ্রেশন স্ট্যাম্প ইত্যাদি প্রদান করতে হবে।
এই গোটা প্রক্রিয়াটি হবে অনলাইনে। অনলাইনেই আবেদন করতে হবে। প্রথমে আবেদনটি যাবে জেলা কমিটির কাছে। তারপর তারা এটি ক্ষমতাপ্রাপ্ত কমিটির কাছে পাঠাবে। এটি মোট ৮ সদস্যের একটি বেঞ্চ। আইবি, ফরেন, রিজিওনাল রেজিস্ট্রেশন অফিস, পোস্ট অফিস এবং স্টেট ইনফরমেশন অফিসাররা থাকবেন এই কমিটিতে।
ভারতীয় নাগরিকত্ব পেতে অনলাইন ফর্মে তফসিল-1A-এর অধীনে ৯ ধরনের নথি চাওয়া হয়েছে। যেখানে তফসিল-1বি-এর অধীনে ২০ ধরনের নথি এবং তফসিল-1C-এর অধীনে হলফনামা দিতে হবে। এই তিন দেশের উদ্বাস্তু অমুসলিমদের পাসপোর্ট, জন্ম সনদ, শিক্ষাগত সনদ, ড্রাইভিং লাইসেন্স, জমি সংক্রান্ত কাগজপত্র দেখাতে হবে। এছাড়াও আবেদনকারীরা ভারত সরকার কর্তৃক জারি করা আধার কার্ড, ড্রাইভিং লাইসেন্স, রেশন কার্ড, জন্ম শংসাপত্র, প্যান কার্ড, জমির নথি, বিদ্যুৎ এবং জলের বিল, বিবাহের শংসাপত্র ইত্যাদি দেখিয়ে নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারেন।
বলে রাখি, এক্ষেত্রে কোনও দলিল না থাকলেও সমস্যা নেই। কাগজপত্র না থাকলে তার যথাযথ কারণ জানিয়ে ভারপ্রাপ্ত কর্মচারীদের সাথে কথা বলতে পার।
আবেদন ফর্মে আবেদনকারীকে তার বাবা মা এবং মহিলা হলে স্বামীর নাম উল্লেখ করতে হবে। এছাড়াও তিনি কোন দেশ থেকে এসেছেন, কতদিন ধরে ভারতে বসবাস করছেন, ভারতে কী করছেন এবং কোন ধর্মের অনুসারী এই সব তথ্য উল্লেখ করতে হবে।
ফর্ম রয়েছে। আপনি যদি ভারতে আসার পরে কোনও ভারতীয়কে বিয়ে করেন তবে সে সম্পর্কেও তথ্য দিতে হবে। শিশুদের জন্যও আলাদা ফর্মও দেওয়া হয়েছে।
লোকসভা ,ভোটের আগে সব থেকে বড় ঘোষণা করেছে বিজেপি সরকার। যে CAA নিয়ে এতদিন এত চর্চা ছিল সেই সিএএ (Citizenship Amendment Act) এখন বাস্তবে পরিণত করতে চলেছে বিজেপি সরকার। বিরোধীদের অনেক বিরোধ করেও আটকাতে পারেনি নাগরিকত্ব (সংশোধনী) আইন। পাকিস্তান, আফগানিস্তান এবং বাংলাদেশের অমুসলিম উদ্বাস্তুরা (হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ, জৈন, পারসি, খ্রিস্টান) এই আইনের আওতায় ভারতীয় নাগরিকত্ব পেতে পারবেন। তবে এতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ নিয়মও থাকবে। CAA নিয়ে ক্রমবর্ধমান প্রশ্ন এবং বিভ্রান্তি ছড়ানোর আগে দেখে নিন কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
কিভাবে CAA সিস্টেম কাজ করবে?
এই গোটা প্রক্রিয়াটি হবে অনলাইনে। আপনাকে নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট এ গিয়ে অনলাইনেই আবেদন করতে হবে। সর্ব প্রথম আবেদনটি যাবে জেলা কমিটির কাছে। তাদের খতিয়ে দেখার তারপর তারা এটি ক্ষমতাপ্রাপ্ত কমিটির কাছে পাঠাবে।
আগে থেকে জানিয়ে রাখা ভালো, যারা ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের আগে ভারতে এসেছে তারা এই নাগরিকত্ব পাবে। তবে তার জন্য তাদের ভারতে প্রবেশ করার তারিখ, ভারতে প্রবেশ করার জন্য ভিসা বা ইমিগ্রেশন স্ট্যাম্প ইত্যাদি প্রদান করতে হবে।
এই গোটা প্রক্রিয়াটি হবে অনলাইনে। অনলাইনেই আবেদন করতে হবে। প্রথমে আবেদনটি যাবে জেলা কমিটির কাছে। তারপর তারা এটি ক্ষমতাপ্রাপ্ত কমিটির কাছে পাঠাবে। এটি মোট ৮ সদস্যের একটি বেঞ্চ। আইবি, ফরেন, রিজিওনাল রেজিস্ট্রেশন অফিস, পোস্ট অফিস এবং স্টেট ইনফরমেশন অফিসাররা থাকবেন এই কমিটিতে।
ভারতীয় নাগরিকত্ব পেতে অনলাইন ফর্মে তফসিল-1A-এর অধীনে ৯ ধরনের নথি চাওয়া হয়েছে। যেখানে তফসিল-1বি-এর অধীনে ২০ ধরনের নথি এবং তফসিল-1C-এর অধীনে হলফনামা দিতে হবে। এই তিন দেশের উদ্বাস্তু অমুসলিমদের পাসপোর্ট, জন্ম সনদ, শিক্ষাগত সনদ, ড্রাইভিং লাইসেন্স, জমি সংক্রান্ত কাগজপত্র দেখাতে হবে। এছাড়াও আবেদনকারীরা ভারত সরকার কর্তৃক জারি করা আধার কার্ড, ড্রাইভিং লাইসেন্স, রেশন কার্ড, জন্ম শংসাপত্র, প্যান কার্ড, জমির নথি, বিদ্যুৎ এবং জলের বিল, বিবাহের শংসাপত্র ইত্যাদি দেখিয়ে নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারেন।
বলে রাখি, এক্ষেত্রে কোনও দলিল না থাকলেও সমস্যা নেই। কাগজপত্র না থাকলে তার যথাযথ কারণ জানিয়ে ভারপ্রাপ্ত কর্মচারীদের সাথে কথা বলতে পার।
আবেদন ফর্মে আবেদনকারীকে তার বাবা মা এবং মহিলা হলে স্বামীর নাম উল্লেখ করতে হবে। এছাড়াও তিনি কোন দেশ থেকে এসেছেন, কতদিন ধরে ভারতে বসবাস করছেন, ভারতে কী করছেন এবং কোন ধর্মের অনুসারী এই সব তথ্য উল্লেখ করতে হবে।
ফর্ম রয়েছে। আপনি যদি ভারতে আসার পরে কোনও ভারতীয়কে বিয়ে করেন তবে সে সম্পর্কেও তথ্য দিতে হবে। শিশুদের জন্যও আলাদা ফর্মও দেওয়া হয়েছে।